এই জনপ্রিয় পটকাহিনী রামায়ণ থেকে গৃহীত। এর মাধ্যমে সীতাহরণ বর্ণিত হচ্ছে। পিতার অনুরোধ রক্ষার্থে রামচন্দ্র সীতা ও লক্ষ্মণের সাথে গৃহত্যাগ করে বনবাসে গেলেন। রাম মায়ামৃগ বধ করলেন। রাবণ সীতাকে হরণ করলেন। গান বিবাহ হলেন রামচন্দ্র হলেন অধিবাস পিতার শর্ত পালিতে রাম যান বনবাস আগে চলে রামচন্দ্র পশ্চাতে জানকি তাহার পশ্চাতে চলে লক্ষ্মণ ধনটি উপরে রবির […] আরও দেখুন
এই পটচিত্রে মাছের বিয়ের কাহিনী বর্ণিত। দাড়িয়া মাছের বিয়েতে সমস্ত মাছের নিমন্ত্রণ। অনন্দ উৎসব খাওয়া দাওয়া চলছে। অথচ ঘোর বিপদ উপস্থিত। মাছেরা তা বুঝতে পারছে না। বোয়াল মাছ, রাক্ষস-মাছ হিসেবে পরিচিত – সে হঠাৎ উপস্থিত হলো এবং সমস্ত মাছকে গিলে খেয়ে নিলো। কেন? কারণ তাঁকে নিমন্ত্রণ করা হয় নি। আরও দেখুন
পটচিত্রের বিভিন্ন কাহিনীগত উপাদানের একটি হল কৃষ্ণলীলা। কৃষ্ণলীলায় রাধা ও কৃষ্ণের প্রেমের ভিত্তিতে কাহিনী নির্মিত হয়। কৃষ্ণ রাধাকে বিভিন্ন হাস্যকৌতুকের মাধ্যমে ও খেলার ছলে তাঁর প্রেম নিবেদন স্বীকার করার দিকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন বিভিন্ন সামাজিক বিধিনিষেধের গণ্ডী পেরিয়ে, যার ফলে পূর্ণতা পাচ্ছে তাঁদের দ্বিপাক্ষিক প্রেম। আরও দেখুন
এই পটচিত্রে ধর্মীয় সম্প্রীতি এবং মানবতাবাদের কথা বলা হয়েছে দুই ভাইয়ের গল্পের মাধ্যমে। দুই ভাই আলাদা আলাদা দু’টি ধর্মের পথ বেছে নেয়। আজকের পৃথিবীতে ধর্মের মাধ্যমে মানুষে মানুষে বিভেদ সৃষ্টি করা হয়। মানুষকে মানুষের কাছে আনা হয় না। ভিন্ন ভিন্ন ধর্মে ঈশ্বরের ভিন্ন ভিন্ন নাম। অথচ সকল ধর্মই বলে মানবতার কথা। মানবতা সমস্ত ধর্মের উর্দ্ধে। […] আরও দেখুন
এই পটকাহিনীতে চাঁদ সদাগর ও মনসার কাহিনী বর্ণিত হয়েছে। এইখানে ভারতীয় নারীত্বের এক ধারক-চরিত্র বেহুলার প্রসঙ্গ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। কাহিনী শুরু হচ্ছে বণিক চাঁদ সদাগরের সঙ্গে সর্পদেবী মনসার দ্বন্দ্য দিয়ে, এবং কাহিনীর শেষে সেই চাঁদ মনসার একনিষ্ঠ ভক্ত হয়ে উঠছেন। চাঁদসদাগর ছিলেন শিবের উপাসক। কিন্তু মনসাদেবী চাইতেন যে চাঁদ তাঁরও অর্চনা করুক। কিন্তু […] আরও দেখুন
এই পটচিত্রে শ্লেষাত্মক ভাবে আধুনিক পৃথিবীতে একটি গ্রামীণ পরিবার কী কী সমস্যার সম্মুখীন হতে পারে এবং সেই সকল সমস্যার পিছনে কী কী কারণ থাকতে পারে তা ব্যক্ত হয়েছে। আরও দেখুন
এই কাহিনী আদি মহাকাব্য রামায়ণ থেকে গৃহীত। এই পটচিত্রে রাম দ্বারা রাবণ বধ দেখানো হয়। ভারতজুড়ে রামায়ণের নানান অভিযোজন রয়েছে। যেরকম এই রাবণ-বধ কাহিনীরই নানান বৈকল্পিক সংস্করণ বর্তমান। পটচিত্রে বিধৃত কাহিনী অনুসারে, হনুমান এক ব্রাহ্মণের বেশে রাবণের স্ত্রী মন্দোদরীকে ছলনা করে একটি বিশেষ তীর জোগাড় করেন মন্দোদরীর থেকে এবং সেই তীর রামচন্দ্রক এনে দেন। সেই […] আরও দেখুন
মহাকাব্য মহাভারতে অজস্র চরিত্রের সমাহার। তাঁদের মধ্যে অন্যতম হলেন কুন্তীপুত্র কর্ণ। তাঁকে ‘দানবীর’ বলা হয়। তিনি লোকহিতৈষী, দানে অকুণ্ঠহস্ত। এই পটে কর্ণ ও কৃষ্ণের একটি কাহিনী বলা হয়েছে। কৃষ্ণ পরীক্ষা করয়ে চাইলেন কর্ণ যথার্থই দানবীর কি না। তিনি ব্রাহ্মণের বেশে কর্ণের কাছে উপস্থিত হলেন। দান হিসেবে প্রার্থনা করলেন কর্ণের পুত্রকে – তাঁর মাংস খাবেন বলে! […] আরও দেখুন