স্বর্ণ চিত্রকর বাংলার পটচিত্রের এক আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন শিল্পী, দশটিরও বেশি দেশে তিনি প্রদর্শনী করেছন।
আনোয়ার চিত্রকর রবিন্দ্র ভারতী বিশ্ববিদ্যালয় এবং দিল্লির পর্যটনের থেকে পুরস্কৃত হন এবং ২০০৬ সালে জাতীয় পুরস্কার পান।
রূপসোনা চিত্রকর ধর্মীয় বিষয়ে পট আঁকেন এবং পোশাক-পরিচ্ছদেও পটচিত্রের ডিজাইন নিয়ে আসেন
রহিম চিত্রকর ছোটবেলা থেকে পটচিত্র আঁকছেন এবং ২০০৫ সালে তিনি তাঁর পটচিত্রের জন্য জেলা পুরস্কার পান।
মণ্টু চিত্রকর পটচিত্র প্রদর্শনী করেছেন ভারতের বিভিন্ন জায়গা ছাড়াও, অস্ট্রেলিয়া এবং ইন্দোনেশিয়াতে।
মামনি চিত্রকর স্মিথসনিয়ান সেণ্টার ফর ফোকলাইফ অ্যাণ্ড কালচারাল হেরিটেজ-এর সাংস্কৃতিক আদানপ্রদানে ব্যবস্থায় অংশগ্রহণ করেছেন।
মণিমালা চিত্রকরই নয়ার প্রথম মহিলা শিল্পী যিনি তাঁর কাজ নিয়ে পৌঁছে গিয়েছিলেন গ্রামান্তরে ও শহরে।
মনোরঞ্জন ওরফে মনু চিত্রকর ১৫ বছর বয়স থেকে পটচিত্র আঁকছেন। পটে বিভিন্ন সামাজিক বিষয় তিনি তুলে ধরেন অনায়াস দক্ষতায়।
মৌসুমি চিত্রকরের মা জবা চিত্রকর ও বাবা মন্টু চিত্রকর, দুজনেই পিংলার সুপরিচিত পটুয়া। শৈশবেই তাঁদের কাছে পটচিত্রের হাতেখড়ি মৌসুমির।
সোনালী চিত্রকর চিরাচরিত পটচিত্র ছাড়াও শাড়ি, ছাতা, কেটলি ইত্যাদি জিনিসের ওপর পটের মোটিফ ফুটিয়ে তোলেন।
ইয়াকুব চিত্রকর রামায়ণ মহাভারতের মত ঐতিহ্যগত বিষয়বস্তু এবং স্বাক্ষরতা অভিযানের মত সমসাময়িক সামাজিক বিষয়বস্তু দুই নিয়েই পট আঁকেন।
সুমন চিত্রকর বাংলা পট, সাঁওতাল পট ও কালিঘাট পট ছাড়াও শাড়ি, কুর্তা, টি-শার্ট, ছাতা, কেটলি ইত্যাদিতে পটের মোটিফে ছবি আঁকেন।